লিখেছেন নীল নিমো
ইসলামকে হেফাজত এবং নাস্তিকদের দমনের জন্য আমার একটি স্পেশাল অনলাইন টিম আছে। এই টিমের কাজ হল অনলাইনে নাস্তিক, বিশেষভাবে পর্নস্টারদের নিয়ে গবেষনা করা। আমার প্রতিটি মুরিদই এক একটি সেকশনের দায়িত্বে আছে। যেমন ধরেন, পর্নহাব ওয়েব সাইটের মিল্ফ (MILF) সেকশনের দায়িত্বে আছে আমার মুরিদ মুহাম্মদ কুদ্দুস ইসলাম। তার কাজ হল প্রতিদিন ফযরের নামাজের পর থেকে শুরু করে ঈশার নামাজের আগ পর্যন্ত পর্নহাবের সবগুলো নতুন মিল্ফ ভিডিও দেখা, এবং এইসব ভিডিওতে কেউ যদি আল্লাহ, নবীজি এবং ইসলামের অপমান করে, তা আমার কাছে রিপোর্ট করা। সানি লিয়ন যখন বাংলাদেশে আসার প্ল্যান করেছিল, তখন আমারই এক মুরিদ (যে পর্নহাবের সানি লিয়ন সেকশনের দায়িত্বে ছিল) সবার আগে আমাকে ইনফর্ম করেছিল। মাশাল্লাহ বর্তমানে বাংলাদেশি নাস্তিকদের মাত্র ২০% সানি লিয়নকে চিনলেও ১০০% ঈমানদার বাংলাদেশি মুসলমান সানি লিয়নের ভিডিও নিয়মিত দেখে এবং সানি লিয়নের বিরুদ্ধে আন্দোলন করে। নিয়মিত পর্ন দেখার সুফল এটা।
যাই হোক, হিন্দি সিনেমার ইরোটিক্স সেকশনের দায়িত্বে থাকা আমার মুরিদ আজকে বলিল:
- হুজুর, হিন্দি সিনেমা বাংলাদেশে নিষিদ্ধ করতে হবে। আজকাল হিন্দি সিনেমাতে প্রেম-ভালবাসা বলে কিছু নাই। সব সেক্স-নির্ভর জিনিস। নারী-পুরুষের সম্পর্ক নাকি শুধুই জিসম কা ভুখ। আস্তাগফিরুল্লাহ। মিষ্টি প্রেমের পরিচ্ছন্ন গল্পের হিন্দি সিনেমা কি হারিয়ে গেল?
মুরিদের অ-ইসলামিক কথা শুনে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। আমি বলিলাম:
- কোরান নাজিল হবার পর নারী-পুরুষের প্রেম-ভালবাসা, প্রেমের কবিতা-গল্প সব নিষিদ্ধ হয়ে যায়। ইসলামে নারী-পুরুষে প্রেম হারাম। একজন ঈমানদার পুরুষ মানুষের প্রেম-ভালবাসা হবে আল্লাহর সাথে, আর সেক্স হবে নারীর সাথে।
মুরিদ হেসে বলিল:
- হুজুর যে কী বলেন। স্বামী-স্ত্রীর ভিতরে প্রেম কি ইসলামে নিষিদ্ধ?
আমি বলিলাম:
- স্বামী-স্ত্রীর ভিতরে প্রেম ইসলামে একটি গুরুত্বহীন ব্যাপার। কারণ প্রেম করে বিয়ে করা ইসলামে বৈধ নয়। প্রেম নয়, বরং মেয়েমানুষের টাকা-পয়সা কিংবা সেক্সি শরীর দেখে বিবাহের পাত্রী ঠিক করতে হবে। আমাদের দয়াল নবী হজরত মুহাম্মদ (সঃ) খাদিজার সাথে প্রেম করে বিবাহ করে নাই। খাদিজাকে তিনি টাকা-পয়সার জন্য বিবাহ করেছেন। আর যয়নবকে নবীজি বিবাহ করেছিলেন পর্দার ফাঁক দিয়ে সেক্সি শরীর দেখে। স্ত্রী যদি স্বামীর সাথে সেক্স না করতে চায়, তবে স্ত্রীকে পিটাতে ইসলামে বলা হয়েছে। নিশ্চয়ই মাইর খাইয়া স্ত্রীর ভিতরে প্রেম-ভালবাসা তৈরি হবে না। তাই ইসলামে বিবাহের পর সেক্স একটি গুরুত্বপূর্ণ জিনিস হলেও প্রেম-ভালবাসা একটি গুরুত্বহীন জিনিস।
মুরিদ বলিল:
- আল্লাহু আকবর! হুজুর আমার চক্ষু খুলে দিয়েছেন। হিন্দি সিনেমা প্রকৃতপক্ষে ইসলামি আইনই শিখাচ্ছে। নারী-পুরুষে কেবল সেক্স হবে, আর প্রেম-ভালবাসা হবে আল্লাহর সাথে।
এরপর আমরা দু'জনে বিসমিল্লাহ বলে পর্নহাবে সানি লিয়নের ভিডিও দেখে ইসলামকে হেফাজত করতে শুরু করলাম।
ইসলামকে হেফাজত এবং নাস্তিকদের দমনের জন্য আমার একটি স্পেশাল অনলাইন টিম আছে। এই টিমের কাজ হল অনলাইনে নাস্তিক, বিশেষভাবে পর্নস্টারদের নিয়ে গবেষনা করা। আমার প্রতিটি মুরিদই এক একটি সেকশনের দায়িত্বে আছে। যেমন ধরেন, পর্নহাব ওয়েব সাইটের মিল্ফ (MILF) সেকশনের দায়িত্বে আছে আমার মুরিদ মুহাম্মদ কুদ্দুস ইসলাম। তার কাজ হল প্রতিদিন ফযরের নামাজের পর থেকে শুরু করে ঈশার নামাজের আগ পর্যন্ত পর্নহাবের সবগুলো নতুন মিল্ফ ভিডিও দেখা, এবং এইসব ভিডিওতে কেউ যদি আল্লাহ, নবীজি এবং ইসলামের অপমান করে, তা আমার কাছে রিপোর্ট করা। সানি লিয়ন যখন বাংলাদেশে আসার প্ল্যান করেছিল, তখন আমারই এক মুরিদ (যে পর্নহাবের সানি লিয়ন সেকশনের দায়িত্বে ছিল) সবার আগে আমাকে ইনফর্ম করেছিল। মাশাল্লাহ বর্তমানে বাংলাদেশি নাস্তিকদের মাত্র ২০% সানি লিয়নকে চিনলেও ১০০% ঈমানদার বাংলাদেশি মুসলমান সানি লিয়নের ভিডিও নিয়মিত দেখে এবং সানি লিয়নের বিরুদ্ধে আন্দোলন করে। নিয়মিত পর্ন দেখার সুফল এটা।
যাই হোক, হিন্দি সিনেমার ইরোটিক্স সেকশনের দায়িত্বে থাকা আমার মুরিদ আজকে বলিল:
- হুজুর, হিন্দি সিনেমা বাংলাদেশে নিষিদ্ধ করতে হবে। আজকাল হিন্দি সিনেমাতে প্রেম-ভালবাসা বলে কিছু নাই। সব সেক্স-নির্ভর জিনিস। নারী-পুরুষের সম্পর্ক নাকি শুধুই জিসম কা ভুখ। আস্তাগফিরুল্লাহ। মিষ্টি প্রেমের পরিচ্ছন্ন গল্পের হিন্দি সিনেমা কি হারিয়ে গেল?
মুরিদের অ-ইসলামিক কথা শুনে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। আমি বলিলাম:
- কোরান নাজিল হবার পর নারী-পুরুষের প্রেম-ভালবাসা, প্রেমের কবিতা-গল্প সব নিষিদ্ধ হয়ে যায়। ইসলামে নারী-পুরুষে প্রেম হারাম। একজন ঈমানদার পুরুষ মানুষের প্রেম-ভালবাসা হবে আল্লাহর সাথে, আর সেক্স হবে নারীর সাথে।
মুরিদ হেসে বলিল:
- হুজুর যে কী বলেন। স্বামী-স্ত্রীর ভিতরে প্রেম কি ইসলামে নিষিদ্ধ?
আমি বলিলাম:
- স্বামী-স্ত্রীর ভিতরে প্রেম ইসলামে একটি গুরুত্বহীন ব্যাপার। কারণ প্রেম করে বিয়ে করা ইসলামে বৈধ নয়। প্রেম নয়, বরং মেয়েমানুষের টাকা-পয়সা কিংবা সেক্সি শরীর দেখে বিবাহের পাত্রী ঠিক করতে হবে। আমাদের দয়াল নবী হজরত মুহাম্মদ (সঃ) খাদিজার সাথে প্রেম করে বিবাহ করে নাই। খাদিজাকে তিনি টাকা-পয়সার জন্য বিবাহ করেছেন। আর যয়নবকে নবীজি বিবাহ করেছিলেন পর্দার ফাঁক দিয়ে সেক্সি শরীর দেখে। স্ত্রী যদি স্বামীর সাথে সেক্স না করতে চায়, তবে স্ত্রীকে পিটাতে ইসলামে বলা হয়েছে। নিশ্চয়ই মাইর খাইয়া স্ত্রীর ভিতরে প্রেম-ভালবাসা তৈরি হবে না। তাই ইসলামে বিবাহের পর সেক্স একটি গুরুত্বপূর্ণ জিনিস হলেও প্রেম-ভালবাসা একটি গুরুত্বহীন জিনিস।
মুরিদ বলিল:
- আল্লাহু আকবর! হুজুর আমার চক্ষু খুলে দিয়েছেন। হিন্দি সিনেমা প্রকৃতপক্ষে ইসলামি আইনই শিখাচ্ছে। নারী-পুরুষে কেবল সেক্স হবে, আর প্রেম-ভালবাসা হবে আল্লাহর সাথে।
এরপর আমরা দু'জনে বিসমিল্লাহ বলে পর্নহাবে সানি লিয়নের ভিডিও দেখে ইসলামকে হেফাজত করতে শুরু করলাম।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন