আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

রবিবার, ১১ জুলাই, ২০১০

ইসলামী ইতরামি: আবারও আধ ডজন


১.
বিবাহবহির্ভূত যৌনসম্পর্ক স্থাপনের অভিযোগে ৪২ বছর বয়সী এক ইরানী মহিলাকে ২০০৬ সালে ৯৯ বার বেত্রাঘাত করা হয়েছিল তার পুত্রদের সামনে, এখন তাঁকে সেই একই অভিযোগে পাথর নিক্ষেপ করে হত্যা করার আদেশ দেয়া হয়েছে। পাথরগুলোর আকার এমন হবে, যাতে তিনি দু'-এক আঘাতে মারা না গিয়ে যন্ত্রণা ভোগ করতে করতে মারা যান।


ডাউনলোড লিংক (২৫.৩ মেগাবাইট)

পরে বিশ্বব্যাপী ব্যাপক প্রতিবাদের চাপে পড়ে ইরান কর্তৃপক্ষ পাথর-নিক্ষেপ পদ্ধতিতে তাঁকে হত্যা না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

প্রতিবাদ করেছে কিন্তু কাফের-অমুসলিমরাই। তথাকথিত মডারেট মুসলিমরা এইসব ক্ষেত্রে "নীরবতাই উত্তম পন্থা" জ্ঞান করে। তবে তাদের কণ্ঠ উচ্চকিত হয়ে ওঠে নবীজির ছবি আঁকার মতো "অমানবিক" ঘটনায়।

প্রাসঙ্গিক পোস্ট: The Stoning of Soraya M নামের মর্মস্পর্শী একটি ছবি দেখতে চাইতে পারেন কেউ।

(খবরের লিংক পাঠিয়েছেন "সংশয়বাদী"।)

২.
এক প্রিস্কুলে ঢুকে পড়লো ছুরি-বহনকারী এক মুসলিম যুবক। তারপর প্লেরুমে গিয়ে শিক্ষকদের উদ্দেশ্য করে চিৎকার বলতে শুরু করে সে: "ঈশ্বরের কথা শুনবেন না। তিনি অলীক। আল্লাহর কথা শুনুন।" আল্লাহর হুকুম পেয়েই নাকি সে ওখানে গিয়েছিল। পুলিশ তাকে ঘটনাস্থলে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়।

৩. 
আগে কয়েকবার সাজা পাওয়া সত্ত্বেও চৌর্যবৃত্তি বন্ধ করেনি বলে দু'হাত কেটে নেয়া হয়েছে এক চোরের। ঘটনা ইরানে। 


কাজটি একেবারেই কোরানমাফিক। সুরা আল মায়েদাহ, আয়াত ৩৮-এ বলা আছে: "যে পুরুষ চুরি করে এবং যে নারী চুরি করে তাদের হাত কেটে দাও তাদের কৃতকর্মের সাজা হিসেবে।"

৪.
কোরানের আইন মেনে হাত কেটে ফেলার আরেকটি উদাহরণ। ভারতে। পাঁচজন জেহাদোন্মত্ত মুসলিম হাত কেটে নিয়েছে এক খ্রিষ্টান অধ্যাপকের। তাঁর অপরাধ ছিলো, পরীক্ষার প্রশ্নপত্রে তিনি জেহাদী আন্দোলনের জন্য মানহানিকর একটি প্রশ্ন রেখেছিলেন।

৫.
ইন্দোনেশিয়ার আইন ও মানবাধিকার মন্ত্রী (ভালো করে লক্ষ্য করুন, আইন ও মানবাধিকার মন্ত্রী) বলেছেন, স্থানীয় ইসলামী জেহাদিরা নিজের দেশে ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ না চালিয়ে বরং ইসরায়েলে গিয়ে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করুক। প্রয়োজনে সরকার তাদের ফান্ডের ব্যবস্থা করবে, অস্ত্র সরবরাহ করবে, দেশে ফেলে যাওয়া পরিবারের সদস্যদের দেখাশোনা করবে। 

আইন ও মানবাধিকার-এর অর্থ অ্যাদ্দিনে একটু-একটু বুজতেসি।



৬.
মসজিদের বাইরে রাখা ওয়াটার কুলার থেকে এক হিন্দু বালক পানি খেয়েছিল বলে স্থানীয় সংখ্যালঘু হিন্দুদের কমপক্ষে ৬০ জনকে বাড়িঘর ত্যাগ করে এলাকা ছাড়তে বাধ্য করা হয়েছে। তার আগে যথারীতি তাদেরকে আক্রমণ করে ৭ জনকে আহত করা হয়েছে। 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন