আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

শনিবার, ১৩ নভেম্বর, ২০১০

মুসা-ঈসার কার্টুন এবং শান্তির ধর্ম ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

লিখেছেন শয়তানের চ্যালা

ইসলামে যে কোনো কিছুই আঁকা হারাম। কার্টুন তো নয়ই। 

ঈসা ও মুসা ইসলামের নবী। তাদের নিয়া কোরানে অনেক আয়াতও আছে। কিন্তু মুহাম্মদের কার্টুন নিয়া মুসলিম সমাজে যেমন শূন্য টলারেন্স, তেমনি এসব নবীদের নিয়া কোনো মাতামাতি নাই। এই দুই নবী নিয়া অনেক কার্টুন মুভি ইত্যাদি হইছে, কিন্তু কোনো আওয়াজ নাই মুসলিম ভাইদের পক্ষ থেকে।

মুসা ইহুদীদের নবী। আর ঈসা খ্রিষ্টানদের। কিন্তু মুহাম্মদ ইসলাম প্রচারে সুবিধার জন্য এদেরও মুসলমানদের নবী বানাইয়া দিল। ধর্ম প্রচারে অন্য ধর্মের সাহায্য নেওয়ার এই অলিখিত নিয়ম সব ধর্মের ক্ষেত্রেই দেখা যায়। কিন্তু ইসলাম ধর্মে ওই দুই নবীরে নিয়া খুব একটা লাফালাফি নাই, তাদের মর্যাদাও তেমন নাই। সুন্নত মানেই মুহাম্মদের কাজকারবার ধরা হয়। ঈসা-মুসার কাজ-কাম নিয়া ভাবার সময় নাই। আর মুহাম্মদও চালাকি করে পৃথিবীর শেষ ও সেরা নবী বলে নিজেরেই বার বার প্রচার করে গেল।

এই নিয়া খ্রিষ্টান-ইহুদীদের পক্ষ থেকে কল্লা নামানোর হুমকি আসছে কখনো?

এখন ধরা যাক নতুন আরেকটা ধর্ম আসল, তাতে মুহাম্মদরে সেই ধর্মের নবী হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হল। এবং সেই সাথে এটাও বলা হল যে, মুহাম্মদ কখনো নিজেরে শেষ নবী বলেন নাই, ওই তথ্যটা ভুল, বরং আরো নবী আসবে যুগে যুগে (যেমন, ঈসার ক্ষেত্রে খ্রিষ্টানরা বিশ্বাস করে ঈসার মৃত্যু হয়েছিল, আর ইসলামে পালটে দেওয়া হইল যে তার মৃত্যু হয় নাই, তার বদলে অন্য কাকে যেন ক্রুশবিদ্ধ করা হয়েছিল)।

এই নতুন ধর্মের উপর শান্তিপ্রিয় মুসলমান ভাইদের দৃষ্টিভঙ্গি কেমন থাকবে?



কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন