খ্রিষ্টান দাসী মারিয়ার গর্ভে জন্ম নিয়েছিল নবীজির জারজ পুত্র ইব্রাহিম। মারিয়ার প্রতি নবীজির বিশেষ মহব্বত ছিলো। স্ত্রীরা বসবাস করতো তার ঘরের সঙ্গে লাগোয়া আলাদা-আলাদা ঘরে, তবে মারিয়ার জন্য ছিলো বিশেষ ব্যবস্থা। আলাদা একটি বাড়িতে (লক্ষ্য করুন, ঘর নয়) তাকে রেখেছিল নবীজি। উইকি এ ব্যাপারে লিখছে:
Muhammad lived in a mud-brick dwelling next to the Medina mosque, and each of his wives had her own mud-brick room, built in a line next to his. Maria, however, was lodged in a house on the edge of Medina. Maria is also not listed as a wife in one of the earliest sources.প্রশ্ন: মুহম্মদের অন্য কোনো স্ত্রী গর্ভধারণে সক্ষম না হলেও মারিয়া কীভাবে ইব্রাহিম নামের পুত্রসন্তানের জন্ম দিয়েছিল?
উত্তর: মদিনার এক প্রান্তে মুহম্মাদের অন্যান্য স্ত্রীদের থেকে আলাদাভাবে বসবাসের সুবাদে মারিয়ার জন্য নির্ভেজাল সতেজ হাওয়া বাতাস সেবনের সুযোগ ছিল। তাছাড়াও স্ত্রীর মর্যাদা না থাকায় তার উপর নজরদারি কম ছিল বলে মনে করা হচ্ছে।
বিদ্রূপ: ওহ, আপনার চোখের মধ্যে, মনে হয়, ছারপোকায় ইয়ে করে দিয়েছে! নাহলে খাদিজার কথা বলেন না কেন? খাদিজার ঘরে এত্তোগুলা সন্তান, তা-ও কি পাড়াপড়শির সতেজ হাওয়া-বাতাসের প্রভাব?
উত্তর: সন্দেহ উড়াইয়া দেওয়া যায় না। মুহম্মদ যখন গুহায় বসিয়া ধ্যান করিত, খাদিজা তখন সতেজ হাওয়া-বাতাস পাইত কোথায়? কিংবা মুহম্মদ যখন বাণিজ্যে যাইত, তখন? ফাতিমাকে মা মা বলিয়া গলা ফাটাইয়া ফেলিলেও মুহম্মদের কর্মকাণ্ডে ফাতিমাকে সৎ কন্যা বলিয়াই সাব্যস্ত করা যায়। বিভিন্ন যুদ্ধবিজয়ের পর মুহম্মদ তার চাচাত ভাই কাম জামাতা আলীকে বশে রাখিবার জন্য ৩০০ রমণী উপহার দেয় বলিয়া জানা যায়। সত্যিকারের বাপের পরিচয় বটেক!
- কেহ কেহ আবার আকারে-ইঙ্গিতে প্রশ্ন করিয়া থাকেন, খাদিজা আর মারিয়াকে বাদ দিলে মুহম্মদের আরো ১২ জন শয্যাসঙ্গিনী ছিলেন, এই ১২ জন রমণীই কি বন্ধ্যা ছিলেন? তাহলে ৩০ জন পুরুষের সম পরিমাণ যৌনশক্তিধর মুহম্মদ প্রতি রাত্রে চেইন রিএকসন করিয়াও উহাদিগের গর্ভে ফসল ফলাইতে পারিলেন না কেন? তাই সহজ যুক্তিতে ইহাই বুঝা যায় যে, মুহম্মদ নিজে ছিলেন বন্ধ্যা আর তার এই বন্ধ্যাত্বের জ্বালা জুড়াইবার জন্য তিনি একের পর এক রমণী ঘরে তুলিয়াছেন 'যদি লাইগ্যা যায়' থিমের উপর ভর করিয়া । ২ + ২ = ৪
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন