লিখেছেন কাফের
প্রসঙ্গ : বেহেশতে আয়েশাকে বিয়ে করা।
ইসলাম বলছে, বেহেশতে যা চাওয়া হবে, তা-ই পাওয়া যাবে। আমি আয়েশারে বিয়া করতে চাই। আল্লা কি তা আমারে দিবো ? মুহম্মদ আবার ক্ষেপবো না তো ?
কারণ মুহম্মদ নামের এই ছোটলোকটার প্রতি আমার কোনো বিশ্বাস নাই। সে নিজের তেরোটা বিয়া কইরা অন্যদের বলে চারটার বেশি বিয়া করতে পারবা না। আর এখন বাস্তব যা অবস্থা, তাতে একটার বেশি বিয়া করাই যাইতেছে না। আবার মুহম্মদ কইছে, দাসীদের সাথে সেক্স করতে পারবা। কিন্তু বাস্তব অবস্থা হচ্ছে, ঐদিকে নজর দিলে বাসাত থিকা বউ রাস্তায় বাইর কইরা দিবো। এমনকি বউ-পোলা মিল্যা খুনও কইরা ফেলবার পারে।
তাই আল্লার কাছে আমার আরজ, আয়েশারে যদি আমাকে দ্যান, তাইলে আবার নতুন কইরা ঈমান আনবার পারি।
কারণ এই মহিলাডার জন্য আমার দরদ আছে। সে নয় বছর বয়সে তিরিশ জন পুরুষের সেক্সপাওয়ারআলা মুহম্মদের দ্বারা ধর্ষিতা হইছে। এরপর যখন তার যৌবন দেখা দিতে শুরু করেছে, তখন মুহম্মদ তেরোটারে ঠিকমতো সময় দেওয়ায় আয়েশা ভাগে কম পাইছে। আর যখন তার পূর্ণ যৌবন, মানে আঠারো বছর বয়স, তখন মুহম্মদ পটল তুলছে। তার আগে এই ছোটলোকটা আয়াত নামাইয়া আয়েশাসহ তার অন্য সতীনদের বিয়া ব্যান কইরা গেছে।
এজন্যি আয়েশার লাগি আমার পরাণ কান্দে। দুনিয়ায় হে তো কোনো সুখ পায় নাই। বেহেশতে গিয়া যদি তারে এট্টু সুখ দিতে পারি। আমি কথা দিতাছি, আয়েশারে পাইলে আমি আর অন্য কোনো হুর নিমু না। পুরা সময় আমি আয়েশারেই দিমু। কারণ আমি তো আর মুহম্মদ না যে, নিজের ভালোবাসা তেরোটারে ভাগ কইরা দিমু, আর খানিকটা রাখমু দাসীগুলার জন্য! আমার ক্যারাক্টার এত খারাপ না।

কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন