আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

শুক্রবার, ২৬ জুন, ২০১৫

ইসলামের নবীদের যথেচ্ছাচারী যৌনজীবন

লিখেছেন শান্তনু আদিব

নাস্তিক বন্ধুরা, অনলাইনে স্থানে-অস্থানে বা যখন ইনবক্সের আদার ফোল্ডার খোলেন, তখন আপনারা নিশ্চয়ই দেখেন, কত আস্তিক ভায়া আপনার মাতা এবং ভগ্নীর সহিত সঙ্গম করিতে ইচ্ছুক। শুধু তাহাই নহে, তাহারা পারিলে, আপনাদেরকেও আপনাদের আপন মাতা/ভগ্নীর সহিত সঙ্গম করায়, নাউজুবিল্লা। তাহাদের এহেন আচরণের কোনো সদুত্তর না পাহিয়া আমি দ্বারস্থ হইলাম কুরান এবং তার পূর্ববর্তী কিতাবগুলোর। ভাবিয়াছিলাম, কুরান-বাইবেল হইতে উদ্ধৃতি দিয়া তাহাদিগকে দেখাইবো যে, তোমরা যাহা বলিতেছো, তাগা তোমাদের ধর্ম সমর্থন করে না। 

ওহ ওয়েল, কেঁচো খুঁড়তে গিয়ে সাপ বের হয়ে এসেছে মোটামুটি।

বাইবেল এবং কুরানে ইনসেস্ট বা অজাচার মুখে সমর্থন না করিলেও নবী-রাসুলেরা নানা সময়ে তা পেকটিস করিয়াছিলেন। মুহাম্মাদ তাহার উম্মতদের জন্য তাহা মানা করিয়া গেলেও তাহাদের মনের আশ তো আর মেটে না, যেখানে নবী পয়ম্বরেরা নিজেরাই করিয়াছিলেন।

যাই হোক, আপনাদের কিছু উদাহরণ দেখাই ইসলামের নবীদের যৌনজীবনের…

১. আদম-হাওয়ার এবং তাদের পুত্র-কন্যারা: কোরানে অবশ্য আদম-হাওয়ার শুধু দুই পুত্র হাবিল-কাবিলের কথাই উল্লেখ আছে। অর্থাৎ বংশবৃদ্ধির জন্য হাবিল-কাবিলকে মাতাগমন করতে হয়েছে অবধারিতভাবে। ওদিকে বাইবেল বলে, কাবিলের বউ ছিল, কিন্তু কে এই বউ, তা জানা যায় না। এই বউ হতে পারে কাবিলের বোন অথবা তার মা হাওয়া।

২) হ্যাম এবং নোয়াহ: নুহ (আঃ) কে নেংটু দেখিয়া পুত্রের ঈমানদণ্ড দাঁড়াইয়া যায় বলে জানা যায় জেনেসিস ৯-এ। নুহ (আঃ) তার পুত্রের কাছে পুটু মারা খেয়েছিল কি না, সে ব্যাপারে কিছু আমরা জানি না।

৩) ইব্রাহিম এবং সারা: জেনেসিস ২০-এ ইব্রাহিম স্বীকার করে সারা তার সৎ বোন এবং স্ত্রী।

৪) লুত এবং তার কন্যারা: জেনেসিস ১৯-এ তাহাদের আদিম রঙ্গরসের কথা বিস্তারিত বলা হয়েছে। লুত (আঃ) তাহার দুই কন্যাকে নিয়া সোডম থেকে পালাইয়া লোকারণ্য থেকে অনেক দুরে বাসা বাধিল। এইদিকে দুই কন্যার উঠেছে যৌবনজ্বালা। আর লুতের চোখের সামনে এরাম দুইটা সেক্স বম্ব বড় হইতাছে দেখিয়াও হাত মারা ছাড়া লুত (আঃ)-এর আর কিছুই করার ছিল না। তথাপি দুই কন্যাই লুত (আঃ)-এর জন্য ব্যাপারটা সহজ করে দেয়, যাকে বলে একরকমের মুখে তুলে খাইয়ে দেওয়া।

গিল্ট-ফ্রি সেক্সের জন্য মানুষের ইতিহাসে সেই প্রথম ব্যবহৃত হয় মদ। তাহারা তাদের পিতা লুত (আঃ)-কে মদ খাইয়ে মাতাল করে মেতে ওঠে আদিম খেলায়, যে খেলায় দিন কাটত আদম-হাওয়ার। পিতার ঔরসে দুই কন্যার দুইখানা পুত্র জন্ম দেন বলে বাইবেলে বরাতে জানা যায়।

৫) মুহাম্মাদ (স):

ক) আবু বকর কি মুহাম্মাদের কিছু হইত? হউক বা না হউক, দোস্ত হইয়া গিয়াছিল শ্বশুর, যখন দ্বীনের নবী ৬ বছরের আয়সাকে বিবাহ করেন।

খ) চাচাত ভাই আলীর কাছে নিজ কন্যা ফাতেমাকে বিয়া দেয় মুহাম্মাদ। চাচা-ভাতিজি বিবাহ। চাচা হইয়াছে সোয়ামি, আর পিতা হইয়াছিল ভাসুর।

গ) আবু লাহাবের দুই পুত্র, যারাও কিনা মুহাম্মাদের চাচাতো ভাই ছিল, তাদের সাথে মুহাম্মাদের অপর দুই কন্যার বিবাহ হয়। এগেইন চাচা হইয়াছে সোয়ামি আর পিতা হইয়াছিল ভাসুর।

গ) পালিত পুত্রের বউকে আধা-নেংটু দেখিয়া মুহাম্মাদের ঈমানদণ্ড দাঁড়ায় এবং ছলে-বলে-কলে-কৌশলে পরবর্তীতে পুত্রবধূকে বিবাহ।

ঘ) সম্পর্কে ফুপু মাতার বয়েসী খাদিজাকে বিবাহ। যা থেকে মমিনদের মাইন্ড সেটের আইডিয়া পাওয়া যায় - কেন তারা ইনবক্সে মাতার বয়েসী মহিলাদের সাথে সঙ্গম করার ইচ্ছা ব্যক্ত করে। নবীর সুন্নত বলে কথা।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন