আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

মঙ্গলবার, ৩১ আগস্ট, ২০১০

নিত্য নবীরে স্মরি – ২২



পাঠকদের উদ্দেশে

দেশী পোলা নামে এক ব্লগার একই সঙ্গে সামু, আমু ও চতুর্মাত্রিক ব্লগে একটি পোস্ট দিয়েছেন, যেটির প্রতি আমার দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন ধর্মকারীর দুই পাঠক। আরও একজন, যিনি স্পষ্টতই ধর্মকারীর পাঠক নন, এই পোস্টের লিংক পাঠিয়ে জিজ্ঞেস করেছেন, "উত্তরে কি বলবেন"। 

চারপাশে ধর্মকারীর বিরূপ সমালোচনায় বরাবর কোনও প্রতিক্রিয়া আমি দেখাই না। কী লাভ! তবে ধর্মকারীর পাঠক দু'জনের (হয়তো আরও কেউ থাকতে পারেন) কাছে ধোঁয়াশাটুকু দূর করে দেয়ার জন্যেই এই পোস্টরচনা। আর এই ফাঁকে দেশী পোলাকে জানাই আন্তরিক কৃতজ্ঞতা: ধর্মকারী ব্লগের প্রচারে অবদান রাখার জন্য।

দেশী পোলার পোস্টটির সারকথা এই: ধর্মকারীতে ইসলাম ও নবীকে নিয়ে ব্যঙ্গ করা একটি ভিডিও প্রকাশ করা হয়েছিল। ভিডিওর মূল বক্তব্য নিয়ে ব্লগারের আপত্তি লক্ষ্য করা যায়নি, তবে তাঁর আপত্তি ভিডিওটির নির্মাতা ও উপস্থাপক স্টিভেন ক্রাউডার-কে নিয়ে। ক্রাউডার "একটা উগ্র ডানপন্থী পলিটিক্যাল কমেন্টেটর, গ্লেন বেক বা ফক্স চেনেল -এর সাথে উনি হরদম উঠানামা করেন"; এছাড়া তিনি গান রাইটসের সমর্থক, সমকামী বিয়ের বিরোধী, ওবামাকে কৃষ্ণাঙ্গ ছাগল বলেছেন...

দেশী পোলা (শুধু তিনি কেন, কেউই) কি ধর্মকারীতে প্রকাশিত একটি পোস্টও দেখাতে পারবেন, যেখানে ক্রাউডারের বক্তব্য ও অবস্থান (যেগুলোর কথা দেশী পোলা উল্লেখ করেছেন) প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সমর্থন করা হয়েছে ক্ষীণতমভাবে হলেও? 

এখন লক্ষ্য করুন: ধর্মকারীতে দেয়া পোস্টটিতে আমি ক্রাউডারের নাম নেয়া তো দূরের কথা, তাঁর সম্পর্কে একটি শব্দও লিখিনি (সত্যি বলতে, দেশী পোলার পোস্ট পড়ার আগে জানতামও না। তবে এই অজ্ঞতাকে যুক্তি হিসেবে ব্যবহার করার লক্ষ্য আমার নেই।)। শুধু ভিডিও সম্পর্কে লিখেছি দুটোমাত্র বাক্য: "নতুন কোনও কথা নেই, তবে উপস্থাপনা বেজায় আকর্ষণীয় ও বড়োই হাস্যোদ্রেককারী। বিনোদন পেতে চাইলে অবশ্যদ্রষ্টব্য।" 

উপরোক্ত ভিডিও প্রকাশের অর্থ "ঘৃণা নিয়া ব্যবসা"? সব্বোনাশ! যুক্তির ধারে কাটা পড়ে যাবো তো!

তাঁর এই ভিডিও ধর্মকারীতে প্রকাশিত হয়েছে বলে তাঁর যাবতীয় বক্তব্য ও মতবাদ ধর্মকারী সমর্থন করে, এমন অযুক্তিসিদ্ধ ধারণা পোষণ করার আগে একটু ভেবে দেখাটা সমীচীন ছিলো, মনে হয়। ইসলামের নবীর বলা কোনও কথা আমার পছন্দ হলে এবং সেটি আমি উদ্ধৃত করলেই আমি নবীর অনুসারী হয়ে পড়বো নাকি? একইভাবে রবি ঠাকুরের একটি প্রবন্ধের বক্তব্যে মুগ্ধ হয়ে সেটির উদ্ধৃতি দিলেই আমাকে তাঁর বাকি সমস্ত মতবাদ ও বিশ্বাসের সমর্থক মনে করাটাও নিরেট নির্বুদ্ধিতা হবে না? 

প্রশ্নাতীত আনুগত্য ও নিঃশর্ত ভক্তি লক্ষ্য করা যায় ধর্মবিশ্বাসীদের মধ্যেই শুধু। নবীর সমস্ত কুকথা ও কুকর্ম মুখ ফুটে স্বীকার সাহস তো তাদের নেইই, বরং তারা সেসব ন্যায়সঙ্গত প্রমাণ করার জন্যে প্রাণপাত করতেও রাজি। তাঁকে যাবতীয় মানবীয় দোষ ও রিপুর ঊর্দ্ধে তুলে মহামানব জ্ঞান করাটাই তাঁর অন্ধঅনুসারীদের আরাধ্য বিষয়। 

পক্ষান্তরে, অন্ধ আনুগত্য ও প্রশ্নাতীত ভক্তির চর্চা নাস্তিকেরা করে না। প্রসঙ্গত উল্লেখ করা যায়, হুমায়ুন আজাদের অনেক মতামতের সঙ্গে সহমত পোষণ করি, সবগুলোর সঙ্গে নয়।এবং সেটি অকপটে স্বীকার করতে কোনও দ্বিধা-সংকোচে ভুগি না। গ্রাউন্ড জিরো মসজিদ বিষয়ে খ্যাতনামা নাস্তিক ক্রিস্টোফার হিচেন্স ও স্যাম হ্যারিসের অবস্থানও পুরোপুরি গ্রহণযোগ্য নয় আমার কাছে। অন্ধভক্তি থাকলে দ্বিমত প্রকাশ করতে আমি পারতাম? জেনে রাখা উচিত, সবচেয়ে খ্যাতিমান ও ডাকসাইটে নাস্তিকের সমস্ত বাণীও বাকি নাস্তিকদের কাছে বেদবাক্য নয়। আর ক্রাউডার তো কোন ছাড়!

এতো কথা বলার উদ্দেশ্য একটাই: স্টিভেন ক্রাউডারের ভিডিওটি আমার কাছে বিনোদনী মনে হয়েছে বলেই সেটি আমি পোস্ট হিসেবে দিয়েছি; তার অর্থ এই নয় যে, গান রাইটস, সমকামী বিবাহ, ওবামাসহ যাবতীয় বিষয়ে তাঁর অবস্থান ধর্মকারী সমর্থন করে। কক্ষনওই নয়।

বস্তুত, অন্ধভক্তি চর্চার অভ্যস্ত দৃষ্টিকোণ থেকেই দেশী পোলার মনে হয়েছে, ক্রাউডারের ভিডিও ধর্মকারী যেহেতু পোস্ট করেছে, তার অর্থ - ক্রাউডার ধর্মকারীর কাছে বাই ডিফল্ট নমস্য, পূজনীয় এবং তাঁর সমস্ত বক্তব্য ও মতামত ধর্মকারীর শিরোধার্যই শুধু নয়, সেসবের দায় সে-ও বহন করে! কী বালখিল্য!

গ্রাউন্ড জিরো মসজিদ প্রসঙ্গে


অনেকদিন পর থান্ডারফুট-এর নতুন ভিডিও পাওয়া গেল। বলছেন গ্রাউন্ড জিরো মসজিদ নিয়ে।

 

গেমস: পেডোপ্রিস্ট

গেমসে আমি তেমন আগ্রহী ও আসক্ত নই, তবে এই গেমটি একটু ঘাঁটাঘাঁটি করে বেশ মজাদার মনে হলো। নাম: পেডোপ্রিস্ট। কাহিনী কী, তা নিশ্চয়ই বলে দিতে হবে না।


অনলাইনে খেলতে এখানে ক্লিক করুন।

আমাদের আত্মীয়েরা – ০৩


আরও একটি দুর্দান্ত ডকুমেন্টারি -  Koko: A Talking Gorilla। প্রথম পর্বটি এমেবেড করলাম, লিংক দিচ্ছি দ্বিতীয় পর্বের, বাকি পর্বগুলো ওখানে লেজুড় ধরে দেখে ফেলুন।



সোমবার, ৩০ আগস্ট, ২০১০

রমজানচিন্তন – ১৪


সম্ভাবনা আছে বলেই শঙ্কা হচ্ছে: কী হবে, যদি আমেরিকায় রমজানের ওই রোজার শেষে খুশির ঈদ আসে ১১ সেপ্টেম্বরে?

সবচেয়ে নিরাপদ রেস্টুরেন্ট


প্যাট্রিক কন্ডেল: আমাদের লোক – ২৩


গ্রাউন্ড জিরো মসজিদ সম্পর্কে আবারও প্যাট্রিক কন্ডেল। আবারও আমার মনের কথা। সুশীল ভণ্ডামির প্রয়োজন আছে কি আদৌ?

লক্ষ্য করুন, ভিডিওটি ইংরেজি সাবটাইটেলসহ দেখার ব্যবস্থা আছে।

ডাউনলোড লিংক (২৬ মেগাবাইট)

সবই ঈশ্বরের লীলা

এতোদিন স্থানে-অস্থানে, দেয়ালে-দরজায়, ফোয়ারায়-ফুলে, গাছের বাকলে, ফ্রাইং প্যানে, কনডমে, টোস্টে যিশুর মতো মাতা মেরিও দেখা দিয়েছেন! খ্রিষ্টানেরা ভক্তিতে গদগদ হয়ে পড়েছে।

তবে এবার ঘটেছে উল্টো ঘটনা। জানাচ্ছে প্যারোডি-সংবাদের সাইট derfmagazine। মাতা মেরির গায়ে এবার দেখা গেছে টোস্টারের ছবি। 


ইসলামী জঙ্গিবাদ: স্বগতভাষণ


ভীষণ ভীতিজগানিয়া ভিডিও! ইসলামী জঙ্গিবাদ সম্পর্কে জানুন প্রত্যক্ষভাবে সংশ্লিষ্টদের কাছ থেকে। ২০০৭ সালের ডকুমেন্টারিটি (৪১ মিনিটের) এখনও বাস্তবসম্মত। তবে তা ফক্স নিউজের তৈরি বলে তার গ্রহণযোগ্যতা প্রশ্নবিদ্ধ মনে হবার যুক্তিযুক্ত কারণ আছে, জানি। সেক্ষেত্রে ভিন্ন পক্ষের মন্তব্য উপেক্ষা করে শুনুন জঙ্গি ও সংশ্লিষ্টদের স্বগতভাষণ ও দেখুন ফুটেজ। সেটিই যথেষ্ট হবে। বিতর্কিত গ্রাউন্ড জিরো মসজিদের ততোধিক বিতর্কিত ইমামের বক্তব্যও আছে এতে।

প্রথম পর্ব

রবিবার, ২৯ আগস্ট, ২০১০

রমজানচিন্তন – ১৩

পাঠিয়েছেন লাফিং বুদ্ধা

মেয়েদের মাসিক হয় প্রতি মাসে, থাকে কয়েকদিন; আর মুসলমানদের হয় বার্ষিক প্রতি বছরে, থাকে এক মাস।

ঈশ্বরের চোখ?


গ্রাউন্ড জিরো মসজিদ: অধিকার ও ঔচিত্যবোধ


নিউ ইয়র্কে নির্মিতব্য গ্রাউন্ড জিরো মসজিদ নিয়ে আমেরিকায় প্রচণ্ড বিতর্ক চলছে। সাধারণ লোকজনের বিশাল একটি অংশ মনে করে, ওই মসজিদ নির্মাণের অধিকার মুসলমানদের আছে, তবে সেই অধিকারটির প্রয়োগ হবে অশোভন। সিবিএস টিভি-চ্যানেলের চালানো জরিপ থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী: 


আমেরিকার লেখক ও চিত্রনাট্যরচয়িতা Andrew Klavan এ বিষয়ে অত্যন্ত চিত্তাকর্ষকভাবে প্রকাশ করেছেন তাঁর অভিমত। 


অবস্থা এমনিতেই সঙ্গিন, আর তাতে ঘি ঢালতে তৎপর হয়েছে আরেক ধর্মীয় গোত্র। এক পাগলে অন্যরে কয়, তুই পাগল নামে একটি পোস্টে উল্লেখ করেছিলাম, আমেরিকার এক চার্চ এগারোই সেম্টেম্বরে "কোরান দহন দিবস" পালন করতে চায় আক্ষরিক অর্থেই কোরান পুড়িয়ে। চারপাশের বিপুল প্রতিবাদের মুখেও এই গোত্রের ছাগুনেতা তার সিদ্ধান্তে অটল আছে। সাম্প্রতিক এক সাক্ষাৎকারে সে বলেছে, জর্জ বুশ তার অত্যন্ত শ্রদ্ধাভাজন ব্যক্তি হলেও বুশ যদি তাকে অনুরোধ করেন এই ছাগলামি থেকে নিরত থাকতে, তবু সে তা মানবে না! ভিডিওতে দেখুন:



গ্রাউন্ড জিরো মসজিদ প্রাসঙ্গিক ঘটনাগুলোর ডাইজেস্ট দেখুন তাইওয়ানের একটি টিভি চ্যানেলের রিপোর্টে। চাইনিজ ভাষা বোঝার আশা জলাঞ্জলি দিয়ে দিতে পারেন, কারণ ভাষা না জেনেও সব স্পষ্ট বোঝা সম্ভব 

নাস্তিক হবার আরও একটি সুবিধা

এক বছর আগের গবেষণার ফলাফল। তবে বড়োই কৌতূহলোদ্দীপক।

এক আমেরিকান ডেটিং সাইট তাদের পাঁচ লক্ষ সাবস্ক্রাইবারের নানাবিধ তথ্য গবেষণা ও বিশ্লেষণ করে "প্রথম পত্রে কী লিখিলে ডেট জোগাড় হইবার সম্ভাবনা অধিকতর হইবে" জাতীয় একটি পরামর্শমূলক নিবন্ধ প্রকাশ করেছে। বানান ও ব্যাকরণগত ভুল কম থাকা কেন বাঞ্ছনীয়, প্রথম সম্ভাষণ কী হওয়া উচিত, সম্ভাব্য পার্টনারের কাছে কোন হবির উল্লেখ বেইল পাবে বেশি - এই জাতীয় পরামর্শের পাশাপাশি এ-কথাও উল্লেখ আছে যে, নিজেকে খ্রিষ্টান, মুসলমান, হিন্দু ইহুদি না বলে নাস্তিক/নির্ধার্মিক পৈরিচয় দিলে পার্টনার খুঁজে পাবার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি 

গ্রাফ দেখুন:

ক্ষতিকারক কুসংস্কারগুচ্ছের প্রধান জন্মদাতা – ধর্ম


মনুষ্যত্ববোধ লুপ্ত করে দেয় যে-অন্ধবিশ্বাস, সেটির নাম ধর্ম। ক্ষতিকারক কুসংস্কারে প্রশ্নাতীত আস্থা স্থাপনে সবচেয়ে বড়ো প্রভাবকের নামও ধর্ম। 

আফ্রিকায় witchcraft নামের মনগড়া ধারণাটির উদ্ভব, বিকাশ ও প্রসার হয়েছে ধর্মের নামে। এবং ধর্ম এখন যথারীতি চালিয়ে যাচ্ছে তার স্বভাবসিদ্ধ কর্মপদ্ধতি: চিকিৎসার নামে দেদারসে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে চিরদরিদ্র আফ্রিকানদের কাছ থেকে। প্রাসঙ্গিক দু'টি পোস্ট (সকল ধর্ম নিপাত যাক এবং মানুষকে অমানুষ বানায় ধর্ম) আগে প্রকাশিত হয়েছিল এই ব্লগে । আজ দেখুন, সিএনএন-এর তিনটি ভিডিও-রিপোর্ট। ধর্মবিশ্বাসের নামে অবুঝ, নিরপরাধ শিশুদের অবর্ণনীয় কষ্ট দেখে চোখ ভিজে যায়। 

ভিডিও দেখার সময় বা সুযোগ না থাকলে এখানে একটি নিবন্ধ পড়ে নিন।


ডাউনলোড লিংক (১২ মেগাবাইট)

সিএনএন-এর আরও দু'টি প্রাসঙ্গিক ভিডিও:

ডাউনলোড লিংক (১৮ মেগাবাইট)

ডাউনলোড লিংক (২০ মেগাবাইট)

নাৎসি ব্যাটারা ছিলো নাস্তিক!


হিটলার তো ছিলেন নাস্তিককুলশিরোমণি! কত্তো প্রমাণ চান!

সচিত্র ধর্মীয় সঙ্গীত

ফাজলামি নয়, সত্যি সত্যিই ঈশ্বরবন্দনার একটি শিশুতোষ গান শোনা যাক।

সচিত্র লিরিকস দেখুন নিচে।



লিরিকস:

He´s got the whole world in His hands,
He´s got the whole world in His hands, 
He´s got the whole world in His hands.

He´s got the wind and the rain in His hands,
He´s got the wind and the rain in His hands, 
He´s got the whole world in His hands.

He´s got the the tiny little baby in His hands,
He´s got the the tiny little baby in His hands, 
He´s got the whole world in His hands.

He´s got you and me, brother, in His hands,
He´s got you and me, brother, in His hands, 
He´s got the whole world in His hands.

He’s got ev’rybody here in His hands.
He’s got ev’rybody here in His hands. 
He’s got the whole world in His hands.

শুক্রবার, ২৭ আগস্ট, ২০১০

রমজানচিন্তন – ১২


মোমিন মুসলমানের কাছে রমজান মাসে সঙ্গম অপেক্ষা সংযম শ্রেয়।

গুগল ট্রেন্ডস ঘেঁটে babble একটা গ্রাফের লিংক পাঠালেন। সেটি দেখে ওপরের বাক্যটি মাথায় এলো। গ্রাফে দেখা যাচ্ছে, রমজান মাসে মুসলমান দেশগুলো থেকে সেক্স সংক্রান্ত সাইট-সন্ধান-তৎপরতা হ্রাস পায়। তবে মজার ব্যাপার, এই গ্রাফই বলে দিচ্ছে, রমজান মাস শেষ হতে না হতেই মুসলমানেরা ক্কাযা-সেক্সসন্ধান আদায় করে নেয় এবং ফল হিসেবে এই লাইনে তাদের চ্যাম্পিয়নশিপ অক্ষুণ্ণ থাকে।

দোজখে যাবে যারা

আমার দোজখবাস ঠ্যাকায় কে? আটখান পয়েন্টে কোয়ালিফাইড 


অনস্তিত্ব প্রমাণের দায়


ভগবানেশ্বরাল্লাহ নাকি সর্বশক্তিমান, সে পারে না, এমন কোনও কাজ নাকি নেই! অথচ নিজের অস্তিত্বের প্রমাণ দেয়ার সাধ্য তার নেই! তার অনুসারীদের হাস্যোদ্রেককারী "যুক্তিমালা" শুনে বড়োই করুণা হয়। তার অস্তিত্বের সামান্যতম প্রমাণ আজ অব্দি কেউ দেখাতে সক্ষম হয়নি। সর্বক্ষমতাবান কেন যে তার অনুসারীদের এতো অস্বস্তিকর বিড়ম্বনার ভেতরে রাখে! 

ভগবানেশ্বরাল্লাহর অস্তিত্ব বিষয়ক বিতর্কে নিজেদের অসহায়ত্ব ঢাকতে ধর্মবিশ্বাসীরা ধূর্ত একটি কৌশলের আশ্রয় নিয়ে থাকে: "ভগবানেশ্বরাল্লাহর অস্তিত্ব যে নেই, সেটাও তো প্রমাণিত নয়!" এই ভণ্ডামিময় দাবি মানলে বলতে হয়, স্যান্টা ক্লজ / ডাইনি / ভূত / স্পাইডারম্যানের ইত্যাদির (অলীক কোনওকিছু কল্পনা করে এই তালিকায় ঢুকিয়ে দিন) অস্তিত্ব নেই প্রমাণ করা যায়নি, অতএব তার অর্থ তাদেরও অস্তিত্ব আছে।  

নিচের ভিডিওতে অত্যন্ত সরল ও অকাট্য যুক্তি এবং উদাহরণের মাধ্যমে প্রমাণ করা হয়েছে যে, ধর্মবিশ্বাসীদের এই ফন্দি সর্বোতভাবে অন্তঃসারশূন্য। যখন তারা এমন "যুক্তি" দেখায়, সেটা বস্তুত অসত্যকথনের নামান্তর।


ছাগুপোন্দনপুরাণ

প্রথমে একটি ঘোষণা।
ছাগুপোন্দনপুরাণ "লিখুম-লিখতেসি" বলে ভুয়া প্রতিশ্রুতি দেয়ার কারণে শুভ্র, bable ও আব্দুল কাদের জিলাপীকে আপাতত দেখানো হচ্ছে 
অদূর ভবিষ্যতে অবস্থার পরিবর্তন না হলে তাদেরকে আইপি-সহ ব্যান করা হবে 


আজকের পর্ব লিখেছেন প্রিয়াম শংকর ঘোষ



এক পোলা আমার লগে তর্কের এক তুমুল পর্যায়ে আইসা বলল:
- আমাদের নবীজির মত মহান মানুষ দুনিয়াতে আর একটাও নাই। উনাকে সম্মান নিশ্চয়ই কর কোনো না কোনো কারণে, নাকি?

আমি কইলাম:
- হ ভাই, আমি নবীজিকে সমান করি একজন দূরদর্শী রাজনীতিবিদ হিসেবে।

ছাগুর তখন কোণঠাসা অবস্থা, তার মধ্যে মাথা গরম হইয়া গেল। সে কইলো:
- মুখ সামলায়ে কথা বলবা! উনি আবার কীভাবে রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হইলেন?

আমি কই:
- খেয়াল কইরো, নিম্ন শ্রেনীর রাজনৈতিক দলগুলো ভরসা করে থাকে শুধু মাত্র তাদের নিজস্ব পোষা পুচকি সন্ত্রাসী বাহিনীর উপর। তোমাদের নবীজিও তাই করেছেন।

ছাগু কয়:
- এইসব কি কথা? উনার তো এরকম কোনো বাহিনী ছিল না! প্রমাণ দেখাইতে পারবা?

আমি কইলাম:
- নবীজির প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক দল যে এখনো নিম্ন শ্রেণীর পর্যায়ে আছে, তার সবচেয়ে বড় প্রমাণ হইলো যে, এই দলটা এখনো নিজের অস্তিত্বের জন্য ভরসা কইরা থাকে শুধুমাত্র brainless সন্ত্রাসীদের উপর।

ছাগুর ম্যাৎকার তৎক্ষণাৎ বন্ধ হইয়া গেল।



এই কাহিনী মাত্র কয়েক মাস আগের। ইসলামের নিভন্ত মশাল বহনকারী অগ্রদূত এক মুসলিম পোলা আমার লগে তর্ক করতেসিলো সমকামিতা নিয়া।

এক পর্যায়ে ও একখান ঘটনা আমারে কইল:
- দেখেন ভাই, কিছুদিন আগেও ঢাকা শহরে এক দল বড়লোকের পোলা একটা টোকাইরে আন্ডার কন্সট্রাকশন বিল্ডিং-এ নিয়া ধর্ষণ করসিলো। আপনি আজকে সমকামিতাকে সাপোর্ট করতেসেন, কালকে হয়ত চাইল্ডসেক্সকে সমর্থন দিবেন। আপনার বিবেক কী বলে?

আমি কইলাম:
- ভাই দেখেন, চাইল্ডসেক্স-এর বিরুদ্ধে আমি থাকলেও তাতে কোনো লাভ নাই। কারণ আমি তো চুনোপুটি। চাইল্ডসেক্স-এর মত জঘন্য জিনিসটা আপনার প্রাণপ্রিয় নবীজির মত রাঘব বোয়াল অনেক আগেই প্রতিষ্ঠিত করে গেসে। কিন্তু আপনি যেই ধর্ষণের উদাহরণ দিলেন, সেইটা নিয়া যদি বলি, তাহলে দুনিয়াতে যত ধর্ষণের ঘটনা হয়, তার ৯৫%  নিঃসন্দেহে স্ট্রেইট সেক্সের মানুষরাই করে। আর আপনে এতই যদি চাইল্ডসেক্স বিরোধী হন, তাহলে ইসলাম ছাইড়া দেন।

গ্রাউন্ড জিরো মসজিদ বিষয়ে কৌতূহলোদ্দীপক তথ্য


পাঁচ বছর আগে ছিলেন ওয়েটার। আর এখন...


বৃহস্পতিবার, ২৬ আগস্ট, ২০১০

রমজানচিন্তন – ১১


লিখেছেন তমসো দুঃখী দীপ

বাংলাদেশে রমজান - সেই কেরামতির মাস যে মাসে চা-বিড়ির দোকান, হোটেল, ফাস্টফুড ইত্যাদি ক্লীব লিঙ্গ থেকে পরিবর্তিত হয়ে ইসলামের মাযেযা অনুযায়ী নারী লিঙ্গ ধারণ করে এবং এক মাসের জন্য পর্দাপ্রথা পালন করে।

এক মুসলিম, এক খ্রিষ্টান আর এক ইহুদি...


ছোট্ট কৌতুক। একেবারেই বাস্তব।

ক্যাথলিক যাজকদের প্রধান ধর্ম


যে কামে কাজে তারা সবচেয়ে পটু...



প্রিয় পুরনো পোস্টগুলো – ১০


ধর্মকারীতে পোস্টের সংখ্যা এক হাজার ছাড়িয়ে গেছে। এই সাইটের খোঁজ যেসব পাঠক সম্প্রতি পেয়েছেন বা ভবিষ্যতে পাবেন, তাঁদের পক্ষে আগে প্রকাশিত মজাদার পোস্টগুলো খুঁজে নেয়া ব্যাপক শ্রম- ও সময়সাধ্য ব্যাপার হবে ভেবেই হারানো-দিনের-পোস্ট ধরনের এই সিরিজের অবতারণা। পুরনো পাপীরাও এই সুযোগে স্মৃতিচারণ করে নিতে পারেন 

প্রতি পর্বে আমার বিশেষ প্রিয় পাঁচটি পোস্টের লিংক দেবো সংক্ষিপ্ত বর্ণনাসহ। শুরু করেছি ধর্মকারীর আদিকাল থেকে।

২. ধর্মাতুল কৌতুকিন – ০৪ (কৌতুক সংকলন) 
৪. ব্যর্থ, অর্থহীন প্রার্থনা (সংবাদ, পোস্টার) 
৫. দ্য চেসার'স ওয়ার অন এভরিথিং (অতীব মজাদার ভিডিও)

আগের পর্বগুলো দেখতে নিচের "কাসুন্দি" ট্যাগে ক্লিক করুন।

কারণ কোরানে কইসে এই কথা


মোছলমানদের বিশ্ব-দখলের উচ্চাকাঙ্ক্ষা নিয়ে বানানো গান। শুনতে মজাদার, বক্তব্যে ভয়ংকর।

লিরিকস ভিডিওতে এমবেড করা আছে।


ল্যাপটপ বোরখা!


লিংক পাঠালেন babble।

সাইটে ঢুকে প্রথমে মনে হলো ফাজলামি।



পরে গুঁতিয়ে দেখি, এই বোরখা অর্ডার দেয়ার ব্যবস্থাও আছে! দশটির প্যাকেটের মূল্য দুশো ডলার!

ডারউইন'স ডেঞ্জারাস আইডিয়া


আমেরিকার দার্শনিক Daniel Dennett-এর লেখা Darwin's Dangerous Idea (ডাউনলোড লিংক) নামে একটি বই আছে। তবে একই নামের এই ডকুমেন্টারির সঙ্গে সেটির প্রত্যক্ষ সম্পর্ক আছে বলে মনে হয় না।

আট পর্বের পুরো প্লেলিস্ট এমবেড করা হলো।

বুধবার, ২৫ আগস্ট, ২০১০

রমজানচিন্তন – ১০

রমজান মাসে ডেট করা হারাম, তবে ডেট খাওয়া সুন্নত।

নিত্য নবীরে স্মরি – ২১



আরব জাহান থেকে সুসমাচার


বাহরাইনের মসজিদগুলোয় আজানের সময় ছাড়া বাকি সময়ে মাইক ব্যবহারে সাময়িক নিষেধাজ্ঞাটি নবায়ন করা হয়েছে।   অর্থাৎ মোনাজাত বা খুতবা মাইকে প্রচার করা যাবে না। 


প্রশংসনীয় পদক্ষেপ, সন্দেহ নেই। তবে যথারীতি বিতর্ক চলছে দীর্ঘ সময় ধরে। যাদের ধর্মানুভূতি আঘাতপ্রাপ্ত হবার জন্য মুখিয়ে থাকে সব সময়, তারা বিরোধিতা করছে রীতিমাফিক। বাইরাইনের বাদশার (নাকি রাজা?) উপদেষ্টা বলেছেন যে, প্রার্থনা হচ্ছে কোনও ব্যক্তি ও আল্লাহ সংশ্লিষ্ট, তা অন্যদের শোনানোর প্রয়োজন নেই।

ইমাজিন, দেয়ার'জ নো আমেরিকা


জন লেননের "ইমাজিন"-এর আদলে রচিত গান। ভয়াবহ কল্পনা।

ভিডিওর শুরুতে খানিকটা বকবক আছে।


আনন্দপাঠ: প্রগতিশীল মুসলিম দেশগুলোর রোল মডেল পাকিস্তান

হাসতে হাসতে শেষ, ভাইয়েরা!

একখান আর্টিকেলের হেডিং-এ পড়লাম "প্রগতিশীল মুসলিম দেশ..."। এই জিনিসটা কী? খায়? না পিন্দে? মুসলিম দেশগুলান কবে কোথায় প্রগতিশীল হইসে, জানতে মঞ্চায়। ইসলাম ও প্রগতির সহাবস্থান কি কোনওভাবে সম্ভব। ইসলাম ধইরা রাখলে প্রগতিরে দূরে রাখতে হয়, আর প্রগতি চাইলে খালি ইসলাম ক্যান, যে কোনও ধর্মরেই খ্যাদানো এক্কেরে ফরজে আইন!

আরও মজার কথা হইতেসে, "প্রগতিশীল মুসলিম দেশ" নামের অলীক এই ব্যাপারটার রোল মডেল নাকি পাকিস্তান 

বিশাল এই আর্টিকেলের পুরাটা পইড়া সময় নষ্ট করতে না চাইলেও শেষ দুই প্যারা কিন্তু অবশ্যপাঠ্য।

আমাদের আত্মীয়েরা – ০২


বিবিসি-র তত্ত্বাবধানে ডেভিড অ্যাটেনবরোর তৈরি অসাধারণ ডকুমেন্টারি: Clever Monkeys। প্রথম পর্বটি এমেবেড করলাম, লিংক দিচ্ছি দ্বিতীয় পর্বের, বাকি পর্বগুলো ওখানে লেজুড় ধরে দেখে ফেলুন।



মঙ্গলবার, ২৪ আগস্ট, ২০১০

রমজানচিন্তন – ০৯

লিখেছেন babble.

গোঁফ-খেজুরে লোকগুলো সব খেজুর খেয়ে রাখছে রোজা
ভুবন জোড়া সব অনাচার দেখেও তাদের চক্ষু বোঁজা।

আমার নাস্তিক হবার কারণ

Nope to Pope

প্রতিটি ধর্মেই, সম্ভবত, মোল্লাতন্ত্র বা যাজকতন্ত্রের উপস্থিতি আছে। আর তাই ধর্মগুলো মোল্লা-যাজক শ্রেণীর নেকড়ে উৎপাদন করে চলেছে নিরলসভাবে।

শিশুনিপীড়ক ক্যাথলিক নেকড়েদলের প্রধান সেপ্টেম্বরে ব্রিটেন ভ্রমণে আসছেন সরকারি সফরে। গত দু'মাসে ভ্রমণের সম্ভাব্য ব্যয় ১২ মিলিয়ন পাউন্ড থেকে বেড়ে ২০ মিলিয়নে পৌঁছেছে। একটিমাত্র ভ্রমণের পেছনে ব্যয় হওয়া অর্থের অংকটি লক্ষ্য করুন। পুরো অর্থ নাকি এখনও সংগ্রহ করা সম্ভব হয়নি। ঘাটতি আছে তিন মিলিয়ন পাউন্ডের।

ব্রিটিশ প্রগতিশীলরা তার ভ্রমণের বিরোধিতা করে আসছে। প্রাসঙ্গিক একটি চমৎকার পোস্টার চোখে পড়লো।


ইসলাম শুধু পুরুষদের জন্য


নারীজাতির সমস্যা, চাহিদা নিয়ে ইসলামের মাথাব্যথা নেই।

মিশরীয় ইসলামবিদ Ramadhan Labib ২৩ জুলাই ২০১০ তারিখে স্থানীয় Al-Faraeen টিভি চ্যানেলে বললেন, যৌনক্ষুধা দমনের জন্য পুরুষের বহুগামিতা যায়েজ। তিনি বিশ্লেষণ করে বলেন, স্ত্রী যদি অসুস্থ থাকে এবং স্বামীর প্রয়োজন হয় যৌনক্ষুধা নিবৃত্ত করার, অথবা স্বামীর যৌনক্ষুধা অদম্য হলে সে আরও কয়েকজনকে বিয়ে করতে পারে। 

সাক্ষাৎকার-গ্রহণকারী উপুর্যপরি প্রশ্ন করে নিশ্চিত হতে চান: শুধুমাত্র যৌনবাসনা পূরণ করতে আরেকটি মেয়েকে বিয়ে করা যায়? 

উত্তর কী এসেছিল, তা ভিডিও না দেখেও আঁচ করা দুরূহ নয়।


ডাউনলোড লিংক (৫.১২ মেগাবাইট)

খুনি ঈশ্বর

বাইবেলে উল্লেখিত ঘটনাবলী বিশ্লেষণ করে Drunk With Blood: God's killings in the Bible-এর লেখক ও  নেট-খ্যাত সাইট skeptic's annotated bible-এর (সাইটে কোরান নামে একটি বিভাগও আছে) প্রতিষ্ঠাতা Steve Wells  নিজের ব্লগে হিসেব কষে দেখিয়েছেন, পরম করুণাময়, দয়াশীল ঈশ্বর প্রায় আড়াই কোটি লোক হত্যা করেছে (জীবজন্তু, পাখি, গাছপালার কথা নয় বাদই রইলো!)। 

পূর্ণাঙ্গ হিসেব পাওয়া যাবে এখানে

আর অশুভ শক্তি হিসেবে কথিত শয়তান কতো মানুষের ঘাতক, জানতে চান

ব্লগার অচিরেই কোরান নিয়েও পড়বেন বলেছেন। তখন বোঝা যাবে, আল্লাহর রক্তপিপাসা ঈশ্বরের চেয়ে কম না বেশি 
তবু ভগবানেশ্বাল্লাহভক্তি চলছে, চলবে 

বোরখার জন্যে অ্যাক্সেসরি

লোকজন আপনাকে বুঝতে পারে না? অন্যদের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপনে সমস্যা হচ্ছে?

এখন থেকে আপনি সহজেই নিজের আবেগ ও অনুভূতি প্রকাশ করতে পারবেন।
(স্কুলের চক)

আনন্দ

দুঃখ

বিস্ময়

বাঁকা হাসি

সঙ্গে বিনামূল্যে পাচ্ছেন চকের দাগ মোছার ডাস্টার

ধর্ম কেন ভয়ঙ্কর


ধর্ম মূলত অমঙ্গলকর কুসংস্কারের সমষ্টি, দুর্বলচিত্ত মানুষকে নিয়ন্ত্রণ করে তার অর্থ হাতড়ে নেয়ার হাতিয়ার। ধর্মক্ষমতাবানরা ধর্মের নামে অনাচার, জোচ্চুরি, এমনকি হত্যা করেও আইনের আওতাবহির্ভুত থাকতে পারে। অতএব বলুন, ধর্মের জয়!

ভিডিওটি দেখে ভয়াবহ কষ্ট হলো, ক্রোধ হলো। শেষ পর্যন্ত দেখুন, প্লিজ।


সোমবার, ২৩ আগস্ট, ২০১০

রমজানচিন্তন – ০৮


লিখেছেন নুরুজ্জামান মানিক

বাংলাদেশে রমজান - দুর্নীতি, ঘুষ-বাণিজ্য, অপচয়, অধিক ব্যবসায়িক মুনাফা, সন্ধ্যাকালীন রসনাবিলাস আর মৌসুমি ঈমান ও আমলদারের মাস।

আমার বোরখা-ফেটিশ – ১৪



ব্যান খাওয়ার পথে ধর্মকারী...

নিরলস মন্তব্য-ফ্লাডিং-এর কারণে এক চতুষ্পদী কাঁঠালপাতাসেবীকে আইপি-সহ ব্যান করেছি বলে ধর্মকারী ব্লগটি অচিরেই ব্যান করা হবে বলে হুমকি দিয়েছেন একজন  হুমকির ধরনে মনে হলো, তিনি বেশ প্রভাবশালী এবং কাজটি তিনি করেই ছাড়বেন।

কিন্তু হায়, তিনি জানলেন না, ব্লগটি যে কবে ব্যান খাবে, সে প্রতীক্ষায় কতো প্রহর কেটে গেছে আমার! কতোবার কতোভাবে কল্পনা করেছি! স্বপ্ন কি তবে সত্যি হতে চলেছে? 

ব্যান কেন চাই? কারণ ব্যান খেলে কিছু পাবলিসিটি পাওয়া যাবে বিনামূল্যে ও বিনাশ্রমে, লোকজন জানবে অজনপ্রিয় এই ব্লগের নাম। ভেবেই খুশি হয়ে উঠছে মনটা 

এদিকে একবার খোমাখাতা ব্যান করে সরকার নেটব্যবহারকারী জনতাকে রীতিমতো আইটি-বান্ধব বানিয়ে ফেলেছে। অতএব ব্যান খাওয়া সাইটে ঢোকার অজস্র সহজলভ্য পদ্ধতি এখন মানুষের নখদর্পণে  

আর তাই "স" আদ্যাক্ষরের হুমকিদাতার প্রতি আকুল আবেদন, দয়া করে ধর্মকারী ব্যান করার ব্যবস্থা করে দোজাহানের অশেষ নেকি হাসিল করুন। কামিয়াব হলে আমি এবং ধর্মকারীতে-ঈমান-রাখা সমস্ত পাঠক খাস দিলে আপনার জন্যে দোয়া করবো